OUR SERVICES

General Rules for Possession of Fire Arms:

In Bangladesh we follow the Arms Act, 1837.
In Bangladesh, everyone has to get their license from the Deputy Commissioner or Home Ministry of our country, to possess any kind of fire arms like Shotgun, Pistol , Revolver & Rifle.
There is an age limit to possess fire Arms. For Shotgun it is 30+ and For Revolver / Pistol / Rifle it is 30 +. That is, anybody whose age is below 25 can not apply for any gun License, except Airguns.
Nobody can Possess Shotgun and Rifle at a time. Also, possession of Revolver and Pistol at a time is not possible. That is, one can possess only Shotgun & Pistol, but not Shotgun and Rifle at a time. That is either Shotgun or Rifle and either Revolver or Pistol.
There is also restriction for the Calibre of Fire Arms. That is, one can possess up to .22, .25 (6.75 mm) and .32 ( 7.65 mm) Calibre Pistol/ Revolver. So, one can not use 9 mm Calibre Pistol or Revolver.
For more information please read following in Bengla.

                                                                                                   গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার
                                                                                                              স্বরাষ্ট মন্ত্রণালয়
                                                                                                        রাজনৈতিক অধিশাখা-৪

       নং-৪৪.০০.০০০০.০৭৭.৩৯.০০১.১৫.৮২৬                                                                                                          তারিখ  ০৩/০৮/২০১৬ খ্রিঃ

                                                      “ব্যাক্তি পর্যায়ে আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স প্রদান”

সাধারণ যোগ্যতাঃ

                       (ক)        আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স প্রাপ্তির জন্য আবেদনকারীকে বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে।

                       (খ)        শারীরিক ও মানসিকভাবে সমর্থ ৩০ থেকে ৭০ বছর বয়সের কোন উপযুক্ত/যোগ্য
                                     ব্যাক্তিকে তার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আগ্নেয়াস্ত্রর লাইসেন্স দেয়া হবে।

                       (গ)        আবেদনকারীকে ব্যক্তি শ্রেণির আয়করদাতা হতে হবে।

                      (ঘ)        আবেদনকারী কর্তৃক আবদেনের পূর্ববর্তী ০৩(তিন) কর বছরের  ধারাবাহিক  ভাবে
                                   পিস্তল/রিভলবার/রাইফেল এর ক্ষেত্রে ন্যূনতম ০৩(তিন) লক্ষ টাকা এবং শটগানের
                                   ক্ষেত্রে  ন্যূনতম ০১(এক) লক্ষ টাকা  আয়কর  দিতে  হবে।  আবেদনকারী  কর্তৃক
                                   পরিশোধিত আয়কর এর পরিমাণ  উল্লেখসহ  এনবিআর কর্তৃক ইস্যুকৃত প্রত্যয়নপত্র
                                   আবেদনর সাথে দাখিল করতে হবে।

                     (ঙ)        প্রবাসী বাংলাদেশী/ বাংলাদেশী দ্বৈত নাগরিকের ক্ষেত্রে আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স এর জন্য
                                  আবেদনের যোগ্যতা হিসেবে ধারাবাহিক ভাবে সর্ব শেষ ৩ বছরে প্রতিবছর ন্যূনতম
                                  ১২,০০,০০০/- (বার লক্ষ) টাকা  হারে রেমিটেন্স এবং বিদেশে আয়কর  প্রদানের
                                  প্রমাণপত্র  থাকতে  হবে।  রেমিটেন্সকৃত অর্থ শুধু যে সকল সরকারি বা  বেসরকারি 
                                  ব্যাংক এর মাধ্যমে প্রেরণ করা হয়েছি  ঐ সকল ব্যাংকের প্রত্যয়নপত্র দাখিল করতে
                                   হবে।           

                                 “সর্Ÿোচ্চ লাইসেন্স ও আগ্নেয়াস্ত্রেও সংখ্যা”

                   (ক)        উপযুক্ত ব্যাক্তির আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে জারীকৃত এ পরিপত্রের বিধি নিষেধ সাপেক্ষে
                                 সর্বোচ্চ   একটি  এনপিবি পিস্তল/ রিভলবার  এবং  একটি শটগান/এনপিবি রাইফেল
                                আগ্নেয়স্ত্র লাইসেন্স দেয়া যাবে। অর্থাৎ একজন যোগ্য ব্যাক্তিকে দুইটির অধিক আগ্নেয়াস্ত্র
                                লাইসেন্স দেয়া যাবে না। আবেদনকারীর আগ্নেয়াস্ত্র সংক্রান্ত তথ্য সরকার কর্র্তৃক নির্ধারিত
                                মূল্যের নন-জুডিশিয়াল ষ্ট্যাম্পে ঘোষণাপত্র প্রদান করতে হবে।
                  (খ)         তবে যাদের ইতোমধ্যে দুই এর অধিক আগ্নেয়াস্ত্রেও লাইসেন্স রয়েছে তা বহাল থাকবে।
                                দুই এর অধিক কোন আগ্নেয়াস্ত্র থেকে বিক্রয়/হস্তান্তর / হারানোর  মাধ্যমে  আগোনয়াস্ত্র
                                হস্তচ্যূত হলে তার পরিবর্তে নতুন কোন লাইসেন্স প্রাপ্ত হবেন না।

                 (গ)       নিবন্ধিত শ্যূটারদের ক্ষেত্রে বাংলাদেশ শ্যূটিং স্পোর্ট ফেডারেশনের সুপরিশের ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট শ্যূটারকে সর্বোচ্চ তিনটি আগ্নেয়াস্ত্রও লাইসেন্স দেয়া যাবে

অযোগ্যতা

                 (ক)        কোন ব্যাক্তি যদি কোন ফৌজদারি মামলার চার্জশীটভুক্ত আসামী হিসেবে থাকেন তাহলে
                              ঐ ব্যাক্তি আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স  প্রাপ্তির যোগ্যতা অর্জন করবেন না।

                 (খ)        কোন ব্যাক্তি ফৌজদারি আদালত কর্তৃক চূড়ান্ত ভাবে সাজা বা দন্ড প্রাপ্ত হলে দন্ড সমাপ্তির
                              ৫(পাঁচ) বছরের মধ্যে আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স প্রাপ্তির যোগ্যতা অর্জন করবেন না।

আবেদনের স্থান

                          আবেদনকারীকে অবশ্যই স্থায়ী ঠিকানার জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বরাবর নির্ধারিত ছক(পরিশিষ্ট-৩)  এ  আবেদন  করতে  হবে ।  সামরিক  বাহিনীর  সদস্যগণকে ঞযব  ইবহমধষ  অৎসং  অপঃ গধহঁধষ  ১৯২৪  এর  ২ নং  চ্যাপ্টারের  ৪০ নং অনুচ্ছেদের বিধান মোতাবেক স্থায়ী নিবাসের জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বরাবর আবেদন করতে হবে। সরকারি কর্মকর্তা/কর্মচারীগণ যথাযথ কতৃৃপক্ষের সুপারিশসহ কর্মরত এলাকার/স্থায়ী নিবাসের জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বরাবরে আবেদন  করতে পারবেন। অবসরপ্রাপ্ত সামরিক/বেসামরিক সরকারি কর্মকর্ত/কর্মচারীগণ যথাযথ কর্তৃপক্ষের প্রত্যয়নসহ  স্থায়ী নিবাসের জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বরাবরে আবেদন করতে পারবেন।

কার্যক্রম

                 (ক)        আবেদনকারী নির্ধারিত ফরমে  আগ্নেয়াস্ত্র  লাইসেন্সের  জন্য  জেলা  ম্যাজিস্ট্রেট  বরাবর
                               আবেদন দাখিলের পর জেলা ম্যাজিস্ট্রেট নির্ধারিত ফরমে (পরিশিষ্ট-৪) পুলিশের মাধ্যেমে
                               আবেদনকারীর প্রাক-পরিচয় যাচাই করবেন।

                 (খ)        জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবেদনকারীর সাক্ষাৎকার গ্রহণ করবেন এবং আবেদনকারীর শারীরিক
                             ও মানসিক সামর্থ্য, আবেদনকৃত আগ্নেয়াস্ত্র এবং এর রক্ষণাবেক্ষণ সম্পর্কে তার  জ্ঞান  ও
                             আগ্নেয়াস্ত্রের প্রয়োজনীয়তা  বিষয়ে  নিশ্চিত  হয়ে  নির্ধারিত  ফরমে  (পরিশিষ্ট-৫) মন্তব্য
                             লিপিবদ্ধ করবেন।

ইস্যুকারী কর্তৃপক্ষ

 

                 (ক)        সকল আগ্নেয়াস্ত্রেও লাইসেন্সে প্রদানের জন্য সংশ্লিষ্ট বিধিবিধান  অনুসরণ সাপেক্ষে জেলা
                              ম্যাজিস্ট্রেট  ক্ষমতাবান থাকবেন । জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের কার্যালয়ের আগ্নেয়াস্ত্র শাখায় উক্ত
                              জেলার ইস্যুকৃত সকল আগ্নেয়াস্ত্রের রেকর্ড সংরক্ষিত হবে।

                 (খ)        শটগান/এনপিবি রাইফেল লাইসেন্সের ক্ষেত্রে আবেদনকারীর আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স প্রাপ্তির
                              বিষয়টি যাচাই বাছাইপূর্বক সংশ্লিষ্ট জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এর নিকট  যোগ্য  বিবেচিত হলে
                              জেলা ম্যাজিস্ট্রেট লাইসেন্স ইস্যু করার নির্দেশ দেবেন।

                (গ)        পিস্তল/রিভলবার এর ক্ষেত্রে আবেদনকারীর আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স  প্রাপ্তির যোগ্যতা  যাচাই
                             বাছাইপূর্বক সংশ্লিষ্ট জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এর নিকট যোগ্য বিবেচিত হলে সুপারিশ সহকারে
                            প্রস্তাবটি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করবেন। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়  কর্তৃক  অনাপত্তি  জ্ঞাপন  করা
                            হলে ে জলা  ম্যাজিস্ট্রেট  লাইসেন্সে  ইস্যু  করবেন । কোন  আবেদনকারী  নীতিমালায়
                            নির্ধারিত যোগ্যতা সম্পূর্ণরুপে অর্জন না করলে তার  আবেদন  মন্ত্রণালয়ে  প্রেরণ করতে
                             করতে পারবেন না।

                                   “ব্যাংক বা আর্থিক প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স প্রদান ”

                           আর্থিক প্রতিষ্ঠান বা ব্যাংক কর্তৃপক্ষের আবেদনের ভিত্তিতে শুধুমাত্র শাটগান/এনপিবি রাইফেল আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স ্ঐ প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে দেয়া      যাবে।

                                     “ব্যাংক শাখা বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানের শ্রেণী ও আগ্নেয়াস্ত্রের সীমা ”

                (ক)         ব্যাংক শাখা বা আর্থিক প্রতিষ্ঠানে নগদ সংরক্ষণের সিন্দুক  সীমা  অনুযায়ী  শাখাসমূহকে
                               নিন্মবর্ণিত তিন ভাগে ভাগ করা হলো। সিন্দুকসীমা অনুযায়ী আবেদনকারী প্রতিষ্ঠান কোন
                                শ্রেণীর হবে সে বিষয়ে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের প্রধান কার্যালয় নিশ্চিতপূর্বক কতটি আগ্নেয়াস্ত্রের
                                প্রয়োজন তা উল্লেখ করে প্রত্যয়নপত্র প্রদান করবে।আবেদন প্রত্রের সাথে উক্ত প্রত্যয়নপত্র
                                দাখিল করতে হবে।

         শ্রেণী  –                         সিন্ধুক সীমা  –                  ১২ বোর বন্দুক/শটগানের প্রাপ্যতা  –                গোলাবারুদের প্রাপ্যতা

              সি        –                          সর্বোচ্চ ১ কোটি টাকা   –                                ০২ টি                                                –    সর্বোচ্চ ১০০ টি (প্রতিটি আগ্নেয়াস্ত্রর জন্য)
              বি        –        ১ কোটি টাকার উর্ধ্বে কিন্ত ৫ কোটি টাকার নি¤েœ  –      ০৩ টি                                         –                            ঐ
              এ         –                      ৫ কোটি টাকার উর্ধ্বে                                   –    ০৪ টি                                                                      ঐ

                  (খ)        অনুচ্ছেদ ১০.(ক) এ বর্ণিত আগ্নেয়াস্ত্রের  লাইসেন্সের অতিরিক্ত হিসেবে ব্যাংক/আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে নিজেস্ব অর্থ পরিবহণের নিমিত্ত নিয়োজিত প্রত্যেকটি গাড়ির জন্য সর্বোচ্চ দুইটি করে আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স প্রদান করা যাবে। লাইসেন্সের আবেদনের সাথে আগ্নেয়াস্ত্রব্যবহারকারী গার্ড নিয়োগ সংক্রান্ত কাগজপত্র এবং অর্থ পরিবহণের জন্য ব্যবহৃত গাড়ির সংখ্যা উল্লেখকরতঃ প্রতিষ্ঠানটির প্রধান কার্যালয় কর্তৃক প্রত্যয়নপত্র প্রদান করতে হবে। তবে শর্ত থাকে যে অর্থ পরিবহণের জন্য ব্যাংকের কোন শাখাকে ৫টির অধিক গাড়ির জন্য  আগ্নেয়াস্ত্র প্রদান করা যাবে না।

সাধারণ যোগ্যতা ও আবেদনকারীর কার্যক্রম

(ক)        ব্যাংকের পক্ষে আস্ত্রের লাইসেন্সের জন্য আবেদনকারীকে অবশ্যই ব্যাংক শাখা বা আর্থিক
        প্রতিষ্ঠানের প্রধান/প্রতিষ্ঠানের শাখা খোলার শুরু হতে উক্ত শাখার জন্য নির্ধারিত সংখ্যক
        আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্সের জন্য শাখা প্রধান/ব্যবস্থাপক কর্তৃক প্রয়োজনীয় তথ্যাদিসহ সংশ্লিষ্ট
        জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বরাবর নির্ধারিত ছকে (পরিশিষ্ট-৬) আবেদন করবেন। তবে শাখার
        কার্যক্রম শুরুর সময় হতে আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স প্রাপ্তির মধ্যবর্তী সময়ে অভ্যন্তরীণ সমন্বেয়ের
        মাধ্যমে শাখার নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন।

(খ)        আবেদনকারীকে অবশ্যই এ ক্ষেত্রে আর্থিক প্রতিষ্ঠানের নাম, ঠিকানা, নতুন শাখা খোলার
        প্রত্যয়নপত্র, আগ্নেয়াস্ত্র ক্রয় সংক্রান্ত প্রধান কার্যালয়ের নির্দেশনা, প্রার্থিত আগ্নেয়াস্ত্রের ধরণ,
        আবেদিত ব্যাংক শাখা/আর্থিক প্রতিষ্ঠানের অর্গানোগ্রাম ও জনবল, আয়কর সংক্রান্ত তথ্যাদি
        ব্যাংকের/প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তা বিবরণী, বর্তমান মালিকানায় আগ্নেয়াস্ত্রের সংখ্যা, গার্ডের
        জীবন বৃত্তান্ত, গার্ডেও অস্ত্র পরিচালনা সনদপত্র, আগ্নেয়াস্ত্র প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত কর্মচারীর সংখ্যা 
        এবং প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত সনদপত্র, বাড়ি ভাড়া চুক্তি ইত্যাদিসহ আবেদনপত্র সরকারের
        বিবেচনার জন্য জেলা ম্যজিস্ট্রেটের কার্যালয়ে দাখিল করতে হবে।

ইস্যুকারী কর্তৃপক্ষের কার্যক্রম

(ক)        আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্সের আবেদন প্রাপ্তির পর জেলা ম্যাজিস্ট্রেট নির্ধারিত ফরম(পরিশিষ্ট-৭)
        আবেদনকারী কর্তক প্রদত্ত গার্ডের প্রাক পরিচয়সহ সংশিষ্ট প্রতিষ্ঠানের অস্ত্রেও প্রয়োজনীয়তা
        বিষয়ে পুলিশ প্রতিবেদন সংগ্রহ করবেন।

(খ)        জেলা ম্যাজিস্ট্রেট আবেদনকারী এবং আবেদনে বর্ণিত গার্ডের সাক্ষাতকার গ্রহণ করবেন।
        এ সময় তিনি গার্ডের শারীরিক ও মানসিক সামর্থ্য, আবেদনকৃত অস্ত্র ও এর রক্ষণাবেক্ষণের
        বিষয়ে তাদের জ্ঞান সম্পর্কে নিশ্চিত হবেন। সাক্ষাতকার গ্রহণের সময় তিনি  প্রয়োজনে
        পুলিশ সুপার এবং সিভিল সার্জনের প্রতিনিধির সহায়তা নিতে  পারেন । তাছাড়া  তিনি
        প্রয়োজনে পুলিশ সুপার এবং সিভিল সার্জনের প্রতিনিধির সহায়তা নিতে পারেন। তাছাড়া
        তিনি সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের অস্ত্রের প্রয়োজনীয়তা নিশ্চিত হয়ে নির্ধারিত ফরমে(পরিশিষ্ট-৮)
        মন্তব্য লিপিবদ্ধ করবেন।

(গ)        আবেদনকারীর অস্ত্রের লাইসেন্স প্রাপ্তির বিষয়টি যাচাই বাছাইপূর্বক সংশ্লিষ্ট জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এর নিকট যোগ্য বিবেচিত হলে সুপারিশ সহকারে প্রস্তাবটি স্বরাষ্ট্র   মন্ত্রণালয়ে প্রেরণ করবেন।

(ঘ)        স্বরাষ্ট্র  মন্ত্রাণালয়  কর্তৃক  অনাপত্তি   জ্ঞাপন করা  হলে  জেলা  ম্যাজিস্ট্রেট  লাইসেন্স  ইস্যূ করবেন।
(ঙ)        উপরে বর্ণিত ব্যবস্থা গ্রহণ সাপেক্ষে জেলা  ম্যজিস্ট্রেটের  সম্মতিক্রমে  গার্ড  পরিবর্তন  করা যাবে।

প্রতিষ্ঠান পর্যায়ে আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স প্রদান

 

সাধারন যোগ্যতা

(ক)        সরকারি/আধাসরকারি/স্বায়ত্বশাসিত/বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের  বা অংশীদারী প্রতিষ্ঠান/
        লিমিটেড কোম্পানি/কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানের পক্ষে নির্বাহী প্রধানের অনুকূলে আগ্নেয়াস্ত্র
        লাইসেন্স প্রদান করা যাবে ।

(খ)        ব্যাক্তি মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠানের মালিকের আবেদনের প্রেক্ষিতে প্রতিষ্ঠানের মালিক
        হিসাবে উল্লেখ করে তার নামে আগ্নেয়াস্ত্রেও লাইসেন্স ইস্যু করা যাবে।

(গ)        আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্সের জন্য আবেদকারী প্রতিষ্ঠানের ট্রেড লাইসেন্স,প্রযোজ্য ক্ষেত্রে
        মেমোরেন্ডাম অব এসোসিয়েশন এবং আর্টিকেল অব এসোসিয়েশন আবেদনের সাথে
        জমা দিতে হবে।
        প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানির ক্ষেত্রে সকল পরিচালকের জীবন বৃত্তান্ত আবেদনের সাথে
        দাখিল করতে হবে।

(ঘ)        বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বা অংশীদারী প্রতিষ্ঠান/লিমিটেড কোম্পানি/কর্পোরেট প্রতিষ্ঠানের
        ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের পরিশোধিত মূলধনের পরিমান নূন্যতম ১০(দশ) কোটি টাকা হতে হবে।

প্রতিষ্ঠানের আগ্নেয়াস্ত্রের সীমা

(ক)        প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে প্রয়োজনীয়তা বিবেচনায় দুইটি ১২ বোর শটগানের লাইসেন্স দেয়া
        যেতে পারে। তবে প্রতিষ্ঠানের নিরাপত্তার গুরুত্ব, নগদার্থ লেনদেনের পরিমান, ভৌগলিক
        অবস্থান, প্রতিষ্ঠানের ধরণ এবং বার্ষিক ক্রমবর্ধমান আয় বিবেচনাপূর্বক শটগানের লাইসেন্সর
        সংখ্যা বাড়ানো যেতে পারে। কিন্ত এ লাইসেন্সের সংখ্যা কোন ভাবেই ৬(ছয়) টির বেশী
        হবে না।

(খ)        সরকারি ও স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠানের ক্ষেত্রে  উপ অনুচ্ছেদ ‘ক’ এ বর্ণিত আগ্নেয়াস্ত্রের সর্বোচ্চ
        সীমা প্রযোজ্য হবে না। এ ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয়তা ও যৌক্তিকতার প্রেক্ষিতে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের
        সুপরিশের ভিত্তিতে আগ্নেয়াস্ত্রর সংখ্যার সর্বোচ্চ সীমা শিথিলযোগ্য হবে।

(গ)        আগ্নেয়াস্ত্রর সংখ্যার এই হ্রাস/বৃদ্ধির ক্ষেত্রে সুপারিশ প্রদানের পূর্বে সংশ্লিষ্ট জেলা ম্যাজিস্ট্রেট
        পুলিশের বিশেষ শাখার মাধ্যমে তদন্তপূর্বক চাহিত আগ্নেয়াস্ত্রেও প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে
        নিশ্চিত হবেন।

আবেদনকারীর কার্যক্রম ও আবেদনের স্থান

        সরকারি/আধাসরকারি/স্বায়ত্বশাসিত/বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের অনুকূলে আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স
        প্রদানের ক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠানের নাম, ঠিকানা, যাচিত অস্ত্রের ধরণ, বর্তমানে বিদ্যমান নিষিদ্ধ
        অনিষিদ্ধ বোরের আগ্নেয়াস্ত্রেও সংখ্যা, গার্ডের জীবন বৃত্তান্ত ও পুলিশ প্রতিবেদন, অস্ত্র
        প্রশিক্ষণ সংক্রান্ত সনদপত্র প্রযোজ্য ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের প্রশাসনিক অনুমোদনসহ
        আবেদনপত্র সরকারের বিবেচনার জন্য জেলা ম্যাজিস্ট্র্রেটের কার্যালয়ে দাখিল করতে হবে।

 

 



দেশের বিভিন্ন স্থানে বিশেষ করে ঢাকায় বেশ কিছু আগ্নেয়াস্ত্রের দোকান দেখা যায়। তবে এসব দোকান থেকে চাইলেই যে কেউ আগ্নেয়াস্ত্র ক্রয় করতে পারে না। আবার যারা ক্রয় করতে পারেন তারা ক্রয়ের পর সরাসরি তা বহন করতে পারেন না। এজন্য আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স সংগ্রহ করতে হয়।

নবায়ন ফি

ক্র. নং

আগ্নেয়াস্ত্রের ধরন

নবায়ন ফি

ভ্যাট

১.পিস্তল/রিভলবার/রাইফেল

১০,০০০-

১৫%

২.শটগান/বন্দুক

৫,০০০/

১৫%

  • আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স ফি একবারের জন্য প্রযোজ্য তবে লাইসেন্স নবায়ন ফি জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের জেএম শাখায় ট্রেজারী চালানের মাধ্যমে জমা দিয়ে প্রতিবছর ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে নবায়ন করতে হয়। সংশ্লিষ্ট জেলা ম্যাজিস্ট্রেটগণ ৩১ জানুয়ারী পরযন্ত জরিমানা ছাড়া নবায়ন করতে পারেন। উক্ত সময়ের পরে নবায়ন করতে হলে জরিমানা প্রদানসাপেক্ষে লাইসেন্স নবায়ন করা যাবে। উল্লেখ্য, জরিমানার পরিমাণ মূল লাইসেন্সে প্রদেয় টাকার সমপরিমাণ।
  • সশস্ত্রবাহিনীতে কর্মরত/অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও সদস্যগণ নিজ কর্মস্থল/বর্তমান আবাসস্থলের সন্নিকটস্থ জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট থেকে আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স নবায়ন করতে পারবেন। আইনে প্রদত্ত ক্ষমতাবলে ক্যান্টনমেন্ট একজিকিউটিভ অফিসারগণের মাধ্যমে ও আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স নবায়ন করতে পারেন। তবে উক্ত নবায়নের বিষয়ে লাইসেন্স ইস্যুকারী কর্তৃপক্ষ (সংশ্লিষ্ট জেলা ম্যাজিস্ট্রেট) কে অবশ্যই অবহিত করতে হবে।
  • প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী হিসেবে চাকুরীর বদলীজনিত বা অবসরগ্রহণের কারণে বেসামরিক কর্মকর্তা/কর্মচারীগণ তাদের আগ্নেয়াস্ত্রের লাইসেন্স নিজ কর্মস্থল/বর্তমান আবাসস্থলের সন্নিকটস্থ জেলা ম্যাজিস্ট্রেটের নিকট থেকে নবায়ন করতে পারবেন। উক্ত নবায়নের তথ্য অবশ্যই লাইসেন্স ইস্যুকারী কর্তৃপক্ষ (সংশ্লিষ্ট জেলা ম্যাজিস্ট্রেট) কে অবহিত করতে হবে।
  • Arms Rules 1924 এর Chapter – III এর ৫০ বিধি অনুযায়ী কোন ব্যক্তি আগ্নেয়াস্ত্র লাইসেন্স ট্রান্সফারের আবেদন করলে তা যথানিয়মে জেলা ম্যাজিস্ট্রেটগণ নিষ্পত্তি করবেন। তবে এক্ষেত্রে লাইসেন্স ইত্যুকারী কর্তৃপক্ষের অনাপত্তি থাকতে হবে।
Close Menu